চিলাহাটিতে পালিত জাকির হোসেন মুক্তিযোদ্ধা সন্তান পরিচয় দিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যু আব্দুর রহমান টুলুর ছোট্ট ভাইকে হেনাস্ত ।
নীলফামারীর ডোমার উপজেলার চান্দখানার ঈদগাঁ পাড়ায় পেটের দায়ে কাজ করতো,দৌউলা(৭৫) ও তার স্ত্রী খোদেজা বেগম (৪৮) বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যু আব্দুর রহমান (টুলু) ও তার ভাই আব্দুর রাজ্জাক (বাবলু ) উভয়ের পিতা মৃত্যু খয়রাত আলী, বাড়িতে দীর্ঘদিন কাজ করে আসছে, বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যু আব্দুর রহমান (টুলু) সন্তান না থাকায় ,দৌউলার এক ছেলে এক মেয়ে জাকির হোসন(৩৫) কে বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যু আব্দুর রহমান টুলুর হাতে দেন সেই সন্তান কে লালন পালন করে লেখাপড়া শিখায়।
পরে বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যু আব্দুর রহমান টুলু একটি মেয়ে সন্তান হয় ,দৌউলা ও তার স্ত্রী খোদেজা বেগম ও মেয়েকে নিয়ে যায় তাঁর নিজ বাড়িতে দীর্ঘদিন এভাবে থাকার পর ,দৌউলা তার ছেলেকে দেখতে এলে জাকির হোসেন(৩৫) বলেন তুমি আমার কিসের বাবা আমি তোমাকে চিনি না আর এক বার যদি আসো তাহলে আমি তোমাকে মেরে ফেলবো এভাবে বাবা ছেলের জন্য কান্না করতে করতে অবশেষে চলে জান , কয়দিন পর দৌউলা স্ত্রী খোদেজা বেগম আসে একোই কথা বলেন তাঁর ছেলে জাকির হোসেন(৩৫) ,মা এভাবে কান্না করে চলে জান, এই ফাঁকে জাকির হোসেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যু আব্দুর রহমান ( টুলু) মারা গেলে তার জন্মদাতা পিতার নাম বাদ দিয়ে পালন করা বাবা জন্মনিবন্ধন ও AND নাম বসিয়ে এখন সে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বলে দাবি করেন এবং বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের নাম ভেঙে চলে জাকির হোসেন (৩৫) এই কয়দিনের কথা বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যু আব্দুর রহমান টুলুর ছোট্ট ভাই আব্দুর রাজ্জাক বাবলু (৭৫) তাঁর বসতবাড়ির পিছনে থাকা একটি মেহগনির গাছ কয়েকদিন পৃবে প্রচন্ড ঝড়ে জাকির হোসেন(৩৫) বাড়ির পিছনে পরলে জাকির হোসেন (৩৫) বলেন তাঁর টয়লেটের পাইপের ক্ষতি হয়েছে এবং লোক জনের সামনে জাকির হোসেন ও তার স্ত্রী শাপলা বেগম ( ৩০) দুজনে মিলে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে।
আব্দুর রাজ্জাক বাবলু (৭৫) বলেন আমি এক পর্যায়ে ৪,৫,৬, ইউপি সদস্য মুক্তা বেগমকে জানাই তিনি এসে তাদেরকে থামতে বলেন, এই বিষয়ে ৪,৫,৬ইউপি সদস্য মুক্তা বেগমের সাথে কথা বলে জানা যায় , আমি জাকির হোসেন ও তার স্ত্রী শাপলা বেগমকে বাঁধা করলে আমাকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে, সেখান থেকে চলে যায়,পরে শুনি শাপলা বেগম(৩০) নীলফামারী কোর্টে মিথ্যা মামলা দায়ের করেন পরে আমি জাকির হোসেন কে ফোন দিলে আমাকে বিভিন্ন ধরনের হূমকি দেন , তিনি আরো জানান আব্দুর রাজ্জাক বাবলু (৭৫) তিনি একজন রাজনৈতিক নেতা তেনার সন্মান হানি করতেছে ,এই বিষয়ে আব্দুর রাজ্জাক বাবলু (৭৫) এর সাথে কথা বললে জানা যায় দীর্ঘদিন যাবত আমার সাথে পৃবের শত্রুতার জের ধরিয়া আমাকে বলে নারী নির্যাতন মামলা দায়ের করাবো ওবুও তোমারকে দেখে নিবো , এবং মিথ্যা সংবাদ প্রচার করতেছে আমার নামে, আমার জীবনের কথা ভেবে আমি গত ২১/৪/২২ তারিখে থানায় জিডি করতে বাধ্য হয়,জিবি নং ১০৯৯,এই বিষয়ে জাকির হোসেন সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি কিছুই জানেন না সব জানেন তেনার স্ত্রী শাপলা বেগম, মুঠু ফোনে কথা বলতে চাইলে তিনি জানান আমি কিছু বলবো না কারণ আমি নীলফামারী কোর্টে মামলা দায়ের করেছি সেখানে বলবো,এই বলে ফোন কেটে দেয়, এই বিষয়ে ৬নং ইউপি সদস্য আবু তাহের রহমান বলেন ঝড়ে গাছ পরেছে এতে ক্ষতি চাইতেছে অনেক টাকা জাকির হোসেন (৩৫)আর সেতো মুক্তিযোদ্ধার সন্তান না সে কেন পরিচয় দেয় ।
এই বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান রশিদুল ইসলাম রুমান বলেন গাছ পড়া নিয়ে শুনেছি আমার কাছে কেউ আসে নাই, শুধু আব্দুর রাজ্জাক বাবলু (৭৫) আমাকে ফোন করে বলছিল যে তাকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করতেছে আমি বলছিলাম যে এস্থানিও ভাবে বসি পরে কি করছে তা আমি জানি না ।
এই বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা এসআই হামিদুল ইসলাম বলেন আব্দুর রাজ্জাক বাবলু (৭৫) গাছ কাটতেছে হঠাৎ জাকির হোসেন (৩৫) বাঁধা দেয়, পরে আমি গিয়ে গাছ কাটতে বলি , আর জাকির হোসেন কে বলি তার গাছ সে কাটছে তোমার কি তোমার কিছু বলার থাকলে থানায় যাও না হলে কোর্টে যাও এই বলে আমি চলে আসি